Sunday, May 18, 2025
No Result
View All Result
Central News Station
Advertisement
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থ-বাণিজ্য
  • সারাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য
  • আইন ও অপরাধ
  • বিদ্যুৎ জ্বালানি
  • মতামত
  • অন্যান্য
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • চাকরি
    • সাহিত্য
    • প্রবাস
    • ধর্ম
    • সাক্ষাৎকার
No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থ-বাণিজ্য
  • সারাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য
  • আইন ও অপরাধ
  • বিদ্যুৎ জ্বালানি
  • মতামত
  • অন্যান্য
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • চাকরি
    • সাহিত্য
    • প্রবাস
    • ধর্ম
    • সাক্ষাৎকার
No Result
View All Result
Central News Station
No Result
View All Result

প্রতিবেদন দিলো, এরপর কী করবে জাতিসংঘ

February 15, 2025
in অন্যান্য
প্রতিবেদন দিলো, এরপর কী করবে জাতিসংঘ
0
SHARES
0
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter

ডেস্ক নিউজ:
জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারের কার্যালয়ের (ওএইচসিএইচআর) তদন্ত প্রতিবেদনে বাংলাদেশে ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে বিক্ষোভে মানবাধিকার লঙ্ঘনের চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। আবার বেশ অনেকগুলো সুপারিশও করা হয়েছে।

এ প্রতিবেদনের মধ্য দিয়ে যেমন বিচার প্রক্রিয়ায় সামনে এগোনোর জন্য সুবিধাজনক পথ সৃষ্টি হয়েছে, একই সাথে প্রতিবেদনের সুপারিশ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জের জায়গাও রয়েছে।

এ নিয়ে শুক্রবার প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে বিবিসি বাংলা। গণমাধ্যমটি সেই প্রতিবেদনে বলছে, জাতিসংঘের এ প্রতিবেদনে বড় পরিসরে যে পরিমাণ তথ্য-প্রমাণ জোগাড় করা হয়েছে সেগুলো সামনের দিনগুলোতে বিচারকাজ এগিয়ে নিতে কাজে আসবে।

এ নিয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেছেন, মানবতাবিরোধী অপরাধের দোষরদের বিচারের আবশ্যকতা, ন্যায্যতা এবং বিশ্বাসযোগ্যতা আরও অনেক বেশি স্পষ্ট করে ফুটিয়ে তুলেছে। আমি মনে করি এটা বিচারকাজের সহায়ক ম্যাটেরিয়াল হিসেবে সাক্ষ্যমূল্য রয়েছে।

বাংলাদেশের চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামও সাংবাদিকদের সাথে ব্রিফিং-এ বলেছেন, তারা যেসব তথ্যপ্রমাণ পাচ্ছেন তার সঙ্গে এ প্রতিবেদনের সাদৃশ্য রয়েছে এবং এটিকে ‘অকাট্য দলিল প্রমাণ হিসেবে’ এ আদালতে (আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল) ব্যবহার করা যাবে।

তবে বাংলাদেশে বিচারকাজের চেয়ে সরকারের আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে মামলা করার প্রয়োজন বলে মনে করেন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের সাবেক দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক বিশেষজ্ঞ ও যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অফ এসেক্সের আইনের শিক্ষক আব্বাস ফয়েজ।

কারণ হিসেবে তিনি ব্যাখ্যা করেন, এমন গুরুতর বিষয় মোকাবিলা করার আগে বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থায় বড় ধরনের সংস্কার প্রয়োজন। একই সাথে বাংলাদেশ সরকারের অর্থনৈতিক বা অন্যান্য অগ্রাধিকারের জায়গা রয়েছে। বিচার নিশ্চিত করার জন্য যে পরিমাণ রসদ যোগান দিতে হবে, সেগুলো সরকার অন্যদিকে ব্যবহার করতে পারতো যদি আন্তর্জাতিক প্রসিকিউটর এই কাজগুলো সামাল দেয়ার কাজে থাকতো।

তিনি মনে করেন, বাংলাদেশ সরকারের উচিত এই মামলাটি আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে পাঠানো।

যদিও তাজুল ইসলাম বলেছেন মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার করতে রাষ্ট্র আগ্রহী বা সক্ষম না হলে তখন আইসিসিতে (আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত) যাওয়ার প্রশ্ন আসে, এক্ষেত্রে রাষ্ট্র সক্ষম এবং আগ্রহী হওয়ায় সেখানে যাওয়ার প্রয়োজন নেই।

তবে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার গুম, বিচারবহির্ভূত হত্যা, নির্যাতন, নিপীড়ন নিয়ে যা বলে এসেছে জাতিসংঘের এই প্রতিবেদনের মধ্য দিয়ে তার একটা নির্ভরযোগ্য ভিত্তি সৃষ্টি হলো বলে মনে করছেন বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস ফাউন্ডেশনের চেয়ারপার্সন অ্যাডভোকেট এলিনা খান।

তার মতে বিচারকাজ আরও দ্রুত এগিয়ে নিতে সহায়ক হবে এই প্রতিবেদন।

জাতিসংঘের প্রতিবেদনে খাত অনুযায়ী বেশ অনেক ধরনের সুপারিশ রয়েছে।

যেসব খাত উল্লেখ রয়েছে সেগুলো হচ্ছে- জবাবদিহিতা ও বিচারব্যবস্থা, পুলিশ ও নিরাপত্তা, গণতান্ত্রিক অধিকার ও নাগরিক স্বাধীনতা, রাজনৈতিক ব্যবস্থা, অর্থনৈতিক শাসন ও দুর্নীতি দমন এবং মানবাধিকার রক্ষা।

উদাহরণস্বরূপ জবাবদিহিতা ও বিচারব্যবস্থার ক্ষেত্রে অপরাধের নিরপেক্ষ ও কার্যকর তদন্ত, দোষীদের আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুসারে শাস্তি, ভুক্তভোগীদের ক্ষতিপূরণ ও ন্যায়বিচার, সাক্ষীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নির্ভরযোগ্য সুরক্ষা ব্যবস্থা চালু, মানবাধিকার লঙ্ঘনে অভিযুক্ত সরকারি কর্মকর্তাদের স্বাধীন তদন্তের আগ পর্যন্ত সাময়িক বরখাস্ত করা, বিচারকদের স্বাধীনতা রক্ষা ও রাজনৈতিক প্রভাব থেকে মুক্ত রাখা, মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের ওপর স্থগিতাদেশ জারি করা এবং এটিকে সম্পূর্ণ বিলুপ্ত করার বিষয়ে বিবেচনা, এমন বিষয় রয়েছে।

বাংলাদেশের মৃত্যুদণ্ডের বিধান নিয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায় থেকে জোর দেওয়া হয়েছে আবারও।

বাংলাদেশের মানবাধিকার কর্মী এলিনা খান মৃত্যুদণ্ডের বিধানের বিপক্ষে থাকলেও বাংলাদেশের বাস্তবতায় একটা সমস্যার জায়গাও দেখছেন।

‘মানুষ মৃত্যুদণ্ড কেন চায়? মানুষ যখন দেখে আরেকটা রাজনৈতিক দল আসছে এত দ্রুত এদের ছেড়ে দেওয়া হয় কোনো বিচার বিবেচনা ছাড়াই, তখন মানুষ ভয় পেয়ে যায়।’

বিচার বিভাগে দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক প্রভাব থাকা এবং সেজন্য এর স্বাধীনতা ব্যাহত হওয়ার কথা বলছেন মি. মুনগোভেনও। তবে যে কোনো অবস্থাতেই জাতিসংঘ মৃত্যুদণ্ড সমর্থন করে না বলে উল্লেখ করেন তিনি।

মৃত্যুদণ্ডের কারণে দেশ ছেড়ে পালিয়ে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়া অপরাধীদের দেশে ফেরানো বা প্রত্যর্পণ করা যায় না বলছেন আব্বাস ফয়েজও। মৃত্যুদণ্ডের বিধান অপরাধ কমাতে কার্যকর না, কিন্তু বিচার প্রক্রিয়াকে জটিল করে বলে মনে করেন তিনি।

মৃত্যুদণ্ড বন্ধের সুপারিশের ক্ষেত্রে তাজুল ইসলাম বলেছেন, যেহেতু ট্রাইব্যুনালের বিচারকদের ক্ষমতা রয়েছে সেক্ষেত্রে তারা কী দণ্ড দেবেন বা দেবেন না সে বিষয়টা পরে দেখা যাবে।

বিচারকাজের ক্ষেত্রে জাতিসংঘের সুপারিশ নিয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলছেন, প্রাতিষ্ঠানিক ও আইনগত যেসব সুপারিশ করা হয়েছে সেগুলো আমরা সরকারে যারা কনসার্ন উপদেষ্টা আছি, আমরা বসে অবশ্যই এটা বিবেচনায় নেবো, সর্বোচ্চ গুরুত্বের সাথে এ ব্যাপারে করণীয় ঠিক করবো।

জটিলতা ও চ্যালেঞ্জ
জাতিসংঘের সুপারিশে পুলিশ ও নিরাপত্তা খাতে মানবাধিকার নিশ্চিতে গোয়েন্দা ও নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর কার্যপরিধি সীমিত করা এমন অনেক ধরনের পদক্ষেপের পাশাপাশি র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন বা র্যাব ভেঙে দেওয়ার মতো বিষয় রয়েছে।

আওয়ামী লীগ সরকারের নির্দেশে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকাণ্ড নিয়ে যেমন বড় প্রশ্নের জায়গা তৈরি হয়েছে, তেমন পরবর্তীতে বাহিনীগুলো কতটা কার্যকরভাবে কাজ করছে সেই প্রশ্ন ছয় মাস পরেও চলে যায়নি।

র্যাব বিলুপ্তি ও ডিজিএফআই (গোয়েন্দা সংস্থা) নিয়ে জাতিসংঘের প্রস্তাবে ‘সবাই বসে’ সিদ্ধান্ত’ নেওয়া হবে বলেছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাও।

তবে রাজনৈতিক ঐকমত্যের যে সংকট অনেক জায়গাতেই হচ্ছে সেটা এর মধ্যেই দেখা যাচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা ছাড়াও যতটা বড় পরিসরে জাতিসংঘের সুপারিশ এসেছে সেগুলো বাস্তবায়ন সময়সাপেক্ষ এবং এর বাস্তবায়ন পরবর্তী সময়ে নির্বাচিত রাজনৈতিক সরকারের সদিচ্ছার ওপর নির্ভর করবে বলে অভিমত অনেকেও।

রাজনৈতিক ব্যবস্থার ক্ষেত্রে জাতিসংঘের সুপারিশেও সুষ্ঠু নির্বাচন, রাজনৈতিক দলগুলোর অভ্যন্তরীণ ব্যবস্থাপনায় মানবাধিকার মান নিশ্চিত করা এবং রাজনৈতিক ব্যবস্থার সংস্কারের মতো বিষয় রয়েছে।

মি. ফয়েজ মনে করছেন, বর্তমানে মাঠের বাস্তবতায় বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর দিক থেকে বাংলাদেশে ক্ষমতায় গেলে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে কীভাবে শক্তিশালী ও পোক্ত করা হবে সে বিষয়ে পরিষ্কারভাবে বলছে না। বাংলাদেশে বিরোধী দলগুলো মানবাধিকার নিয়ে সোচ্চার থাকে এবং ক্ষমতায় গেলেই তারা বদলে গিয়ে দমন করার প্রবণতায় চলে যায়। প্রশ্ন হলো, এই চক্র কি আবারও চলতে থাকবে? নাকি এবার বিএনপি ও জামায়াত ইসলামীসহ রাজনৈতিক দলগুলো সত্যিকারের সংস্কার করবে? তারা কি নিশ্চিত করবে যে যদি তারা ক্ষমতায় আসে, তাহলে অতীতের দমনমূলক নীতিগুলো পুনরাবৃত্তি হবে না?

এছাড়াও বিচার ব্যবস্থার সংস্কার, আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর সংস্কার, নাগরিক অধিকার রক্ষা এই দিকগুলোও বাংলাদেশের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ বলে উল্লেখ করেন তিনি।

জাতিসংঘ এরপর কী করবে?
সামনের দিনগুলোতে বাংলাদেশে জাতিসংঘের আরও বেশি উপস্থিতির মধ্য দিয়ে তাদের স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠান হিসেবে ভূমিকা রাখার ব্যাপারে আশাবাদ জানান রোরি মুনগোভেন।

পরবর্তী ফলোআপ পর্যায়ে অন্তর্বর্তী সরকার, নাগরিক সমাজ ও বিচার বিভাগের সাথে কাজ করার, সংস্কার কাজ এগিয়ে নিতে সহযোগিতা করার কথা বলেন তিনি।

জাতিসংঘ এত বিস্তারিত তথ্যের পরও বাংলাদেশকে কেন সেগুলো আরও তদন্ত করার কথা বলছে, সে প্রসঙ্গে মি. মুনগাভেন বলছেন, এগুলো তদন্তকারীদের তথ্য ও দিকনির্দেশনায় প্রাথমিক পর্যায়ে কাজে দিলেও ‘আদালতে ব্যবহারের জন্য আরও গভীর ও নির্দিষ্ট অপরাধমূলক তদন্তের প্রয়োজন হবে।’

যদি ঘটনার ভিত্তিতে জাতিসংঘের কাছ থেকে বিচারকাজের জন্য আরও বিস্তারিত তথ্যের প্রয়োজন হয় তাহলে জাতিসংঘে নিয়মানুযায়ী আবেদন করলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের অনুমতিসাপেক্ষে ও সুরক্ষা নিশ্চিত করে তথ্য দেওয়া সম্ভব।

আর সামনের সংস্কারের ক্ষেত্রে জাতিসংঘ এর মধ্যেই সরকারের সঙ্গে অনেক ক্ষেত্রে যুক্ত রয়েছে বলে জানাচ্ছেন তিনি।

‘আমরা এরই মধ্যে আইনি সংস্কারে সহায়তা দিচ্ছি, যেমন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও সাইবার নিরাপত্তা আইন সংশোধন।’

সামনের দিনগুলোতে আমরা একটি স্বাধীন জাতীয় মানবাধিকার কমিশন গঠনে সহায়তা করতে পারি, যা দীর্ঘমেয়াদি ভিত্তিতে কাজ করবে। এছাড়া, আমরা মাঠপর্যায়ে উপস্থিত থেকে নিরপেক্ষ তথ্য প্রদান করতে পারি, যাতে বিভ্রান্তিমূলক তথ্য ও প্রচারণা রোধ করা যায়, বলেন মি. মুনগোভেন।

সূত্র: বিবিসি বাংলা

Previous Post

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে তিন গাড়ির সংঘর্ষ, আহত ১২

Next Post

বাংলাদেশ থ্রোবল এসোসিয়েশনের উদ্যোগে ‘থ্রোবল টুর্ণামেন্ট’ অনুষ্ঠিত

Related Posts

ফেসবুকে ‘স্যাড’ রিঅ্যাক্টের অভিযোগে ৫ জনকে শোকজ
অন্যান্য

ফেসবুকে ‘স্যাড’ রিঅ্যাক্টের অভিযোগে ৫ জনকে শোকজ

৩০ ঘণ্টা অবরোধে কাকরাইল, তীব্র যানজটে ভোগান্তি
অন্যান্য

৩০ ঘণ্টা অবরোধে কাকরাইল, তীব্র যানজটে ভোগান্তি

মুখ খুললেন উপদেষ্টা মাহফুজকে বোতল ছুড়ে মারা যুবক
অন্যান্য

মুখ খুললেন উপদেষ্টা মাহফুজকে বোতল ছুড়ে মারা যুবক

Next Post
বাংলাদেশ থ্রোবল এসোসিয়েশনের উদ্যোগে ‘থ্রোবল টুর্ণামেন্ট’ অনুষ্ঠিত

বাংলাদেশ থ্রোবল এসোসিয়েশনের উদ্যোগে 'থ্রোবল টুর্ণামেন্ট' অনুষ্ঠিত

Discussion about this post

Plugin Install : Widget Tab Post needs JNews - View Counter to be installed
  • Trending
  • Comments
  • Latest
জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠার দায়িত্ব কমিশনের একার নয়: আলী রীয়াজ

জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠার দায়িত্ব কমিশনের একার নয়: আলী রীয়াজ

এবার শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধান শুরু

এবার শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধান শুরু

নগর ভবনের সামনে আজও ইশরাক সমর্থকদের বিক্ষোভ

নগর ভবনের সামনে আজও ইশরাক সমর্থকদের বিক্ষোভ

একটি চিংড়ির দাম ১০ হাজার টাকা!

একটি চিংড়ির দাম ১০ হাজার টাকা!

বয়স ৩০ হলে যেসব বিষয়ে গুরুত্ব দিতে পারেন

বয়স ৩০ হলে যেসব বিষয়ে গুরুত্ব দিতে পারেন

প্রধান সম্পাদক : কুদরাত -ই-খোদা

ই-মেইল: [email protected]
  • বিদ্যুৎ জ্বালানি
  • আইন ও অপরাধ
  • সাক্ষাৎকার
  • সাহিত্য
  • মতামত
  • অন্যান্য

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In

Add New Playlist

No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থ-বাণিজ্য
  • সারাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য
  • আইন ও অপরাধ
  • বিদ্যুৎ জ্বালানি
  • মতামত
  • অন্যান্য
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • চাকরি
    • সাহিত্য
    • প্রবাস
    • ধর্ম
    • সাক্ষাৎকার