নিজস্ব প্রতিবেদক: মোঃ সলিম উল্লাহ, শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব। তার দূরদর্শী নেতৃত্ব, সততা এবং পেশাদারিত্বের মাধ্যমে তিনি শিল্প খাতের উন্নয়নে অসামান্য ভূমিকা রেখে চলেছেন। তার সততা, দক্ষতা এবং প্রজ্ঞার মাধ্যমে শিল্প মন্ত্রণালয়ের অগ্রগতিতে অসামান্য ভূমিকা রেখে চলেছেন। তার মতো সৎ ও নিবেদিতপ্রাণ কর্মকর্তারা দেশের উন্নয়নের মূল চালিকা শক্তি।
মোঃ সলিম উল্লাহ বিশ্বাস করেন যে, শিল্প খাত দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতির মূল চালিকাশক্তি। তার মতে, “উন্নত শিল্প খাত একটি উন্নত বাংলাদেশের প্রতিচ্ছবি।
তিনি বলেন,আমি সর্বদা চেষ্টা করি, আমার প্রতিটি দায়িত্বের মাধ্যমে দেশের শিল্পখাতকে সামনের দিকে এগিয়ে নিতে।” মোঃ সলিম উল্লাহর নেতৃত্বে শিল্প খাতের অনেক বড় প্রকল্প সফলভাবে বাস্তবায়িত হয়েছে। শিল্প উৎপাদন বৃদ্ধি, শিল্প প্রতিষ্ঠানের কার্যকারিতা নিশ্চিত করা এবং বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে তিনি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেছেন।
সলিম উল্লাহর কাজের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো সমস্যার সমাধানে তার বাস্তবমুখী এবং কার্যকরী দৃষ্টিভঙ্গি। তিনি শিল্প মন্ত্রণালয়ের উন্নয়নমূলক কাজগুলোকে শুধু দেশের অভ্যন্তরীণ চাহিদা মেটাতে নয়, বরং আন্তর্জাতিক মানের পণ্য উৎপাদন এবং রপ্তানি বাড়ানোর লক্ষ্যে পরিচালনা করছেন। তার প্রচেষ্টায় দেশীয় শিল্পখাত শক্তিশালী হওয়ার পাশাপাশি কর্মসংস্থানও বেড়েছে।
বর্তমান শিল্পখাতকে ডিজিটালাইজেশনের মাধ্যমে আরো উন্নত করতে তিনি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করছেন। তার উদ্যোগে শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোতে আধুনিক প্রযুক্তি সংযোজন এবং দক্ষ জনবল তৈরির জন্য বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। এই পদক্ষেপগুলো দেশের শিল্পখাতকে ৪র্থ শিল্প বিপ্লবের উপযোগী করে তুলছে।
শিল্প উন্নয়নের পাশাপাশি পরিবেশ সংরক্ষণের বিষয়টিকেও অতিরিক্ত সচিব অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে থাকেন। পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি ব্যবহারে এবং টেকসই শিল্পায়নে তার অবদান প্রশংসনীয়। তিনি সবসময় একটি ভারসাম্যমূলক উন্নয়নের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন, যেখানে পরিবেশ ও শিল্প একসাথে এগিয়ে যেতে পারে।
ভবিষ্যত পরিকল্পনা বিষয়ে শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ সলিম উল্লাহ বলেন,শিল্প খাতকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে এবং শিল্পায়নের মাধ্যমে দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে চাই। তিনি শিল্প খাতকে আরও বহুমুখী এবং প্রতিযোগিতামূলক করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন।
Discussion about this post