Thursday, August 7, 2025
No Result
View All Result
Central News Station
Advertisement
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থ-বাণিজ্য
  • সারাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য
  • আইন ও অপরাধ
  • বিদ্যুৎ জ্বালানি
  • মতামত
  • অন্যান্য
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • চাকরি
    • সাহিত্য
    • প্রবাস
    • ধর্ম
    • সাক্ষাৎকার
No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থ-বাণিজ্য
  • সারাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য
  • আইন ও অপরাধ
  • বিদ্যুৎ জ্বালানি
  • মতামত
  • অন্যান্য
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • চাকরি
    • সাহিত্য
    • প্রবাস
    • ধর্ম
    • সাক্ষাৎকার
No Result
View All Result
Central News Station
No Result
View All Result

ছাত্রলীগ পরিচয়ে নির্যাতনের অংশীদার হতেন ‘ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীরা’

August 4, 2025
in রাজনীতি
ছাত্রলীগ পরিচয়ে নির্যাতনের অংশীদার হতেন ‘ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীরা’
0
SHARES
0
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter

নিজস্ব প্রতিবেদক:
আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালে ছাত্রলীগ পরিচয়ে অন্যান্য শিক্ষার্থীদের ওপর নির্যাতনের অংশীদার হতেন এমন ‘ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীদের’ পরিচয় দিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক আবদুল কাদের।

রোববার (৩ আগস্ট) রাতে এক ফেসবুক পোস্টে ইসলামী ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে এ অভিযোগ করেন আবদুল কাদের।

পোস্টে তিনি বলেন, ‘হলে থাকার কারণে শিবিরের যে ছেলেগুলা সক্রিয়ভাবে ছাত্রলীগ করতো, তারা মূলত আইডেন্টেটি ক্রাইসিস থেকে উৎরানোর জন্য কিছু ক্ষেত্রে অতি উৎসাহী কর্মকাণ্ডে জড়াতো। সেটা কেবল নিজেকে লীগার প্রমাণের দায় থেকে। লীগ যে নিপীড়ন-নির্যাতন চালাতো তারা সেগুলার অংশীদার হতো, লীগের কালচার-ই চর্চা করতো। আমার এই কথাটা অস্বীকার করার সুযোগ নাই, ক্যাম্পাসের পরিস্থিতি তো এমন ছিল।’

তিনি বলেন, ‘২০২৩ সালের ২২ জানুয়ারি রাতে বিজয় একাত্তর হলের শাহরিয়াদ নামে ১৯-২০ সেশনের একজন শিক্ষার্থীকে রাতভর মারধর করে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। সেখানে নেতৃত্বে ছিলেন মাজেদুর রহমান নামে একজন। যিনি আমার পাশের এলাকার। একই মাদ্রাসায় পড়ার সুবাদে জানতাম, তিনি ছাত্রশিবিরের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। ক্যাম্পাসে এসে বনে গেলেন ভয়ঙ্কর নিপীড়ক, নির্যাতক!’

আবদুল কাদের বলেন, ‘ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার সর্বশেষ কমিটির দপ্তর সম্পাদক ১৭-১৮ সেশনের মুসাদ্দিক বিল্লাহ, আমার জেলার। যার পরিবার জামায়াত, যিনি শিবিরের সাথী ছিলেন; কিন্তু পদের জন্য তিনি হয়ে গেলেন কট্টর ছাত্রলীগ। ইতোপূর্বে কোনও কমিটিতে না থেকেও তিনি সরাসরি ঢাবি শাখা ছাত্রলীগের দফতর সম্পাদক পদ ভাগিয়ে নেন। তাহলে চিন্তা করেন, তাকে কতটা বিশ্বস্ততার পরিচয় দিতে হয়েছে, কতটা ছাত্রলীগের চরিত্র ধারণ করতে হয়েছে।’

আরেকজনের পরিচয় দিয়ে তিনি বলেন, ‘জসীমউদ্দিন হলের ১৬-১৭ সেশনের আফজালুন নাঈম। গেস্টরুমে তার দুর্ব্যবহার, নিপীড়নের জ্বালায় হলের ছেলেরা অতিষ্ঠ ছিল। নাঈমের দুর্ব্যবহারের কথা হলের ছেলেদের মুখে মুখে। অথচ এই নাঈম এখন জামায়াত শিবিরের আইকন শিশির মুনিরের বিশেষ সহকারী! মুজিব হলের জুনিয়রদের কাছে আরেক এক ত্রাসের নাম ছিল ১৬-১৭ সেশনের ইলিয়াস হোসাইন। সঞ্জিতের রাজনীতি করতো ইলিয়াস, হল ক্যান্ডিডেট ছিল। মিছিল মিটিংয়ে যাওয়ার জন্য শিক্ষার্থীদের সর্বোচ্চ ফোর্স করতো, গেস্টরুমে অসহ্যকর মেন্টাল টর্চার করতো, ছাত্রলীগের পদও পেয়েছিল। ৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে এই ইলিয়াস শিবিরের বড় নেতা হিসেবে আবির্ভূত হলো, চলাফেরা করেন এখন শিবিরের ইমামদের সাথে!’

গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ ঢাবি শাখার আহ্বায়ক বলেন, ‘২০১৭ সালে হাজী মুহাম্মদ মুহসীন হলে ইসলামিক পেজে লাইক দেওয়ায় শিবির সন্দেহে পাঁচ শিক্ষার্থীকে রাতভর ভয়াবহ নির্যাতনের মাধ্যমে রক্তাক্ত করে হল ছাড়া করা হয়। এ ঘটনায় ১৩ ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে রাজধানীর শাহবাগ থানায় মামলা দায়ের হয়েছে। মুহসীন হলের সাবেক ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক মো. শাহাদাত হোসেন ওরফে সোহেল ভুক্তভোগীর মোবাইল চ্যাক করেন এবং সঙ্গে সঙ্গে অতর্কিত হামলা চালান। এই শাহাদাত আবার শিবির হিসেবে সর্বমহলে পরিচিত ছিল। চব্বিশ সালের সেপ্টেম্বরে এই মামলা হওয়ার পরে শাহাদাতকে নিয়ে একজন পোস্ট করেন। পরবর্তী সময়ে ওই পোস্টকারীর সঙ্গে শিবিরের তৎকালীন সভাপতি সাদিক কায়েম যোগাযোগ করেন। শাহাদাৎ ভালো মানুষ, তাকে যেন এসবের সঙ্গে না জড়ায়।’

তিনি বলেন, ‘শিবিরের স্ট্র‍্যাটিজির জায়গা থেকে ওরা ছাত্রলীগের বড় পদে নিতো। হল ক্যান্ডিডেট, বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যান্ডিডেট হওয়ার কারণে তাকে ছাত্রলীগ যে স্টাইলে কার্যক্রম পরিচালনা করে, ঠিক সেই স্টাইল ফলো করা লাগতো। শিক্ষার্থীদের গণরুম, গেস্টরুম, জোরপূর্বক মিছিল মিটিংয়ে ধরে নিয়ে যাওয়ার কাজটা একিনের সঙ্গে করতেন তারা। উদ্দেশ্য একটাই পদ পাইতেই হবে।’

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক এ সমন্বয়ক বলেন, ‘ছাত্রলীগের হল ক্যান্ডিডেটদের পেছনে আবার কিছু গুপ্ত শিবির থাকতো। এরা তেলবাজি আর চাটুকারিতায় ছিল অনন্য। এরা সবকিছু আগ বাড়িয়ে আনজাম দিতো। ভাই কখন কোথায় আসবে, কখন ভাইটাল প্রোগ্রাম, সেটার তাগিদ দিয়ে, জোরপূর্বক ছেলেপেলেদের হাজির করার দায়িত্ব নিতো এই প্রকৃতির শিবিররা।’

তিনি বলেন, ‘এমন কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকা একজন হলো, জহু হলের ২১-২২ সেশনের হাসানুল বান্না, যিনি ৫ আগস্টের পরে শিবিরের সদস্য সম্মলনে গিয়ে নিজেকে সদস্য হিসেবে প্রকাশ করেন। আবার এই বান্না এখন শিবিরের জহু হল শাখার বড় নেতা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছেন।’

আবদুল কাদের বলেন, ‘আরেকজন আছেন এমন। এফ রহমান হলের ১৮-১৯ সেশনের রায়হান উদ্দিন। যে ছাত্রলীগের একটিভ কর্মী ছিলেন। মেধাবী হওয়ার দরুন হল ক্যান্ডিডেটের বক্তব্যগুলা যিনি নিজে লিখে দিতেন, সারাক্ষণ ক্যান্ডিডেটের আগেপিছে থাকতেন, কাউকে ভিড়তে দিতেন না। এফ রহমানের হলের কুখ্যাত ছাত্রলীগ সভাপতি রিয়াজের একনিষ্ঠ অনুসারী এই রায়হান ৫ তারিখের পরে শিবিরের বড় নেতা হিসেবে হাজির হয়েছেন। আগের ফেসবুক আইডি বাদ দিয়ে এখন নতুন আইডি চালান।’

আবদুল কাদের আরও লেখেন, ‘৫ তারিখের পরে শিবিরের যেসব ছেলে ছাত্রলীগের ভেতরে থেকে ছাত্রলীগের মতো আচরণ করেছে, তাদের আইনের আওতায় আনার বিষয়ে সাদিক কায়েমের সঙ্গে আমার আলাপ হয়। ৫ তারিখের পরে হলে হলে ছাত্রলীগের নিপীড়কদের তালিকা হচ্ছিল। একদিন ফোনে এই বিষয়ে কথা বলার পরিপ্রেক্ষিতে সাদিক ভাইকে জিজ্ঞাসা করলাম, একাত্তর হলের হাসান সাঈদী, এফ রহমানের তানভীর হাসান শান্তর মতো শিবিরের যারা লীগের আমলে অপকর্ম করেছে, তাদের মামলা দেবেন না? প্রতিউত্তরে উনি বললেন, তোমরা দাও। আমি বললাম, আমরা আর তোমরা দেওয়ার কী আছে! লিস্ট তো আমরা-আপনারা মিলেই করছি। এ বিষয়ে সাদিক ভাইয়ের সঙ্গে বাগ্‌বিতণ্ডা হয়; কিন্তু শেষে আর হাসান সাঈদী কিংবা শান্তদের নাম মামলার তালিকায় উঠলো না!’

‘এই সাঈদী ছিল শিবিরের সাথি। পরে একাত্তর হল ছাত্রলীগের সঙ্গে জড়িয়ে গেছে। এমন কোনও অপকর্ম নেই যে সে করেনি। ও একাত্তর হলের কুখ্যাত সন্ত্রাসী আবু ইউনুসের রাজনীতি করতো। শিবিরসংশ্লিষ্টতার কারণে তারে পোস্ট-পদবি দেয়নি দীর্ঘদিন। সে হতাশায় আরও বেপরোয়া হয়ে উঠেছিল। নিজেকে লীগার প্রমাণ করার জন্য সে আরও উগ্রপন্থা বেছে নিলো। একে তো শিবিরসংশ্লিষ্টতা, তার ওপর নিজের নাম সাঈদী হওয়ার কারণে পদ-পদবী পাচ্ছে না, সে জন্য কাগজপত্রে নাম পরিবর্তন করে সাঈদ বানিয়েছেন তিনি! অবশেষে সে হীন কর্মকাণ্ডের মধ্য দিয়ে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ, একাত্তর হল ছাত্রলীগের উপদপ্তর সম্পাদক হয়। তারপর সৈকতের রাজনীতি করা শুরু করে, হল ক্যান্ডিডেট ছিল।’

আবদুল কাদের লিখেছেন, ‘চব্বিশ সালের ফেব্রুয়ারির শেষের দিকে এই সাঈদীসহ আরও কয়েকজন ছাত্রলীগার মিলে দুই ব্যবসায়ীকে অপহরণ করে নিয়ে এসে মুহসীন হলে তিন দিন আটকে রাখেন। ওই ঘটনায় সাঈদী গ্রেফতার হয়, বহিষ্কৃতও হয় ছাত্রলীগ থেকে। কিন্তু বের হয়ে সে তার অপকর্ম এবং ছাত্রলীগের রাজনীতি চালিয়ে যায়। ১৫ জুলাই ছাত্রলীগের হামলায় আহত হওয়া শিক্ষার্থীরা ঢাকা মেডিক্যালে চিকিৎসা নিতে গেলে সাঈদী সেখানে গিয়েও আহত ব্যক্তিদের ওপর হামলা করে! যার ভিডিও ফুটেজ এখনও আছে। অথচ এই সাঈদী ৫ তারিখের পরে আইনের আওতার বাইরে ছিল, ফেসবুকে শিবিরের গুণগান গাওয়া শুরু করে দিয়েছিল। এরপর সেপ্টেম্বরের শেষের দিকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সহযোগিতায় সাঈদী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে।

‘সাঈদী এফবিএস এর ফাইন্যান্স ডিপার্টমেন্টের শিক্ষার্থী; কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাকে ক্যাম্পাসের বাইরে লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউটে নিয়ে গিয়ে পরীক্ষা দেওয়ানোর ব্যবস্থা করে। সেখানকার শিক্ষার্থীরা দেখে ফেলার পরে তারা এই সাঈদীকে আটক করে। কিন্তু সাঈদীকে আটক করার পরে শিক্ষার্থীদের কাছে শিবিরের তৎকালীন ঢাবি সভাপতি সাদিক কায়েম ফোন দিয়ে তদবির করেন, যেন সাঈদীকে ছেড়ে দেওয়া হয়! শিক্ষার্থীরা সাদিক কায়েমের তদবির শোনেন নাই, থানায় নিয়ে আসে সাঈদীকে। থানার দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাও মামলা নিতে চান না। ওই সময়টাতে শিবিরের আরেক দায়িত্বশীল নাকি প্রক্টরের সঙ্গেও একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছেন। নিজ এলাকার, নিজ সংগঠনের সাঈদীকে বাঁচানোর জন্য। অবশেষে শিক্ষার্থীদের অনমনীয়তার মুখে সাঈদীকে মামলার আওতায় নেয় থানা-পুলিশ। কিন্তু এই সাঈদী সবাইকে অবাক করে দিয়ে এক সপ্তাহের মাথায় জেল থেকে বের হয়ে আসে! অথচ জুলাইয়ের মামলার আসামির নাকি জামিন হয় না সহজে! তাহলে চিন্তা করলাম, এদের লিংক-লবিং কোন পর্যায়ে! ছাত্রলীগের ভেতরে ঢুকে ছাত্রলীগের কালচার চর্চা করা এমন গুপ্ত শিবিরের সংখ্যা কিন্তু কম ছিল না।’

৫ আগস্টের পরে হলে হলে ব্যাচ প্রতিনিধি হয়, শৃঙ্খলা কমিটি হয় শিবিরের প্রেসক্রিপশনে, এমন অভিযোগ করে আবদুল কাদের লিখেছেন, ‘৫ আগস্টের পরে হলে হলে ব্যাচ প্রতিনিধি হয়, শৃঙ্খলা কমিটি হয়, এটা কার প্রেসক্রিপশনে হয়, সেটা প্রতিনিধিদের রাজনৈতিক পরিচয় দেখলেই বোঝা যায়।’

‘ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মাধ্যমে অনলাইনে ভোটাভুটি করে অধিকাংশ ব্যাচ প্রতিনিধি শিবির নিজেদের লোকজনকে নির্বাচিত করে। এই ব্যাচ প্রতিনিধিরাই পরবর্তী সময়ে সর্বেসর্বা হয়ে ওঠে, একপ্রকার ছায়া প্রশাসন হিসেবে হলে ফাংশন করে। এই ব্যাচ প্রতিনিধিরাই আবার ৫ তারিখের পরে ছাত্রলীগের নামের তালিকা তৈরির দায়িত্ব নেয়। স্বাভাবিকভাবেই তারা নিজেদের সাথী ভাইদের তালিকার বাইরে রাখে।’

৫ আগস্টের পরে জুলাইয়ের ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে দুটি মামলা হয় জানিয়ে আবদুল কাদের লেখেন, ‘মাহিম সরকার ও আরমান হোসেন বাদী হয়ে এই দুইটা মামলা করেন। এই দুই মামলার বাদীর সঙ্গেই শিবিরের সাদিক কায়েম সরাসরি দেখা করে কয়েকজন ব্যক্তির ব্যাপারে তদবির করেন। মাহিন ও আরমানকে একটা তালিকাও দেন, যেন এই ব্যক্তিগুলার নাম মামলা থেকে কেটে দেয়, সেই বিষয়ে সাদিক কায়েম সরাসরি তদবির করেন। আরমান পরবর্তী সময়ে খোঁজ নিয়ে দেখেন, সাদিক কায়েম যে নামগুলা দিছেন, তারা শিবিরের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। এর মধ্যে একজম আসামি আরমানের কাছে স্বীকারও করছেন, তিনি শিবির করেন, তার নাম যেন মামলা থেকে বাদ দেওয়া হয়!’

তবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হিসেবে গত বছর আন্দোলনের সময় পরিচিত হয়ে ওঠা আবদুল কাদেরের অভিযোগ, ‘এই তদবির-কাণ্ডের কারণে জুলাইয়ের অঙ্গীকার রক্ষা করা যায়নি।’ ফেসবুকে তিনি লিখেছেন, ‘সবাই সবার দলীয় মানুষজনকে বাঁচিয়ে দিতে গিয়ে জুলাইয়ের সন্ত্রাসীদের মুক্তি দিয়ে দিছে। শিবির অস্বীকার করছে, তাদের কোনও নেতা-কর্মী গুপ্তভাবে লীগের ভেতরে ঢুকে লীগের কালচার চর্চা করেনি। তারা আমাদের কাছে প্রমাণ চাচ্ছে; কিন্তু শিবির তাদের বিগত এক যুগের হল কমিটি এবং ঢাবি শাখার কমিটি প্রকাশ করুক। তাহলেই তো মানুষজন ক্লিয়ার হতে পারে, শিবির ছিল কি ছিল না। বর্তমানের হল কমিটিও তো প্রকাশ করতে পারে। ৫ তারিখের পর তাদের ভয় কিসের? নাকি তাদের কৃতকর্ম প্রকাশিত হয়ে যাবে, সেই ভয়ে প্রকাশ করছে না! হলে হলে এখন শিবিরের হয়ে মাদবরি করা মানুষের পূর্বের চেহারা প্রকাশ হয়ে যাবে!’

Previous Post

বসুন্ধরায় আওয়ামী কর্মীদের প্রশিক্ষণ ঘটনায় গ্রেপ্তার ২৬

Next Post

সুনামগঞ্জে পরিবহন শ্রমিকদের কর্মবিরতি চলছে 

Related Posts

কক্সবাজারের হোটেল ত্যাগ করেননি এনসিপি নেতারা, বদল করেছেন
রাজনীতি

কক্সবাজারের হোটেল ত্যাগ করেননি এনসিপি নেতারা, বদল করেছেন

হাসনাত-সারজিসসহ ৫ নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
রাজনীতি

হাসনাত-সারজিসসহ ৫ নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

জুলাই ঘোষণাপত্র অনুষ্ঠান বর্জনের ঘোষণা ছাত্র ফেডারেশনের
রাজনীতি

জুলাই ঘোষণাপত্র অনুষ্ঠান বর্জনের ঘোষণা ছাত্র ফেডারেশনের

Next Post
সুনামগঞ্জে পরিবহন শ্রমিকদের কর্মবিরতি চলছে 

সুনামগঞ্জে পরিবহন শ্রমিকদের কর্মবিরতি চলছে 

Discussion about this post

Plugin Install : Widget Tab Post needs JNews - View Counter to be installed
  • Trending
  • Comments
  • Latest
কক্সবাজারের হোটেল ত্যাগ করেননি এনসিপি নেতারা, বদল করেছেন

কক্সবাজারের হোটেল ত্যাগ করেননি এনসিপি নেতারা, বদল করেছেন

হাসনাত-সারজিসসহ ৫ নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

হাসনাত-সারজিসসহ ৫ নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

শুক্রবার থেকে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

শুক্রবার থেকে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

পাইওনিয়ার লিগ শুরুর দাবিতে ক্লাবগুলোর প্রতিবাদ

পাইওনিয়ার লিগ শুরুর দাবিতে ক্লাবগুলোর প্রতিবাদ

জুলাই গণঅভ‍‍্যুত্থান দিবস উপলক্ষ‍্যে খো খো প্রীতি ম‍্যাচ অনুষ্ঠিত

জুলাই গণঅভ‍‍্যুত্থান দিবস উপলক্ষ‍্যে খো খো প্রীতি ম‍্যাচ অনুষ্ঠিত

প্রধান সম্পাদক : কুদরাত -ই-খোদা

ই-মেইল: [email protected]
  • বিদ্যুৎ জ্বালানি
  • আইন ও অপরাধ
  • সাক্ষাৎকার
  • সাহিত্য
  • মতামত
  • অন্যান্য

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In

Add New Playlist

No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থ-বাণিজ্য
  • সারাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য
  • আইন ও অপরাধ
  • বিদ্যুৎ জ্বালানি
  • মতামত
  • অন্যান্য
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • চাকরি
    • সাহিত্য
    • প্রবাস
    • ধর্ম
    • সাক্ষাৎকার